
ছাদেকুল ইসলাম রুবেল,গাইবান্ধাঃ গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের ধাপেরহাটে আজ মহান স্বাধীনতা দিবসে
কচিকাঁচা সোনামণি বাবা মায়ের আদরের শিশু শিক্ষার্থীদের দুঃখ প্রকাশ। হতবাক হয়ে তর্কে অভিভাবকরা।
মহান স্বাধীনতা দিবসে প্রভাত ফেরিতে শহীদ বেদীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি ও দিবসটি সফল করতে আসা শিশু শিক্ষার্থীরা স্বাধীনভাবে পালন করতে না পারায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টগন। ঘটনাটি আলোরভুবন শিশু নিকেতনের শিশু শিক্ষার্থীদের সাথে। ভয় ভীতিকর পরিস্থিতিতে ফেলে শারিরীক শাস্তিদিয়ে কেড়ে নেয়া হলো স্বাধীনতা।
অভিভাবকের উপস্হিতিতে পায়ে কেডস পরে না আসায় ১৫/২০ জন শিশুশিক্ষার্থীকে কান ধরে শাস্তি দিয়ে এক ঘোড়ে করে রাখায় পরিচালক শিক্ষক এর সংগে তুমুলঝগড়া হয় অভিভাবকদের সাথে।তাদের অভিযোগ
মনগড়া এই বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন কৌশলে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার শিক্ষা নীতির কারনে অভিভাবকদের প্রায়ই মানষিক কষাঘাতে পড়তে হচ্ছে। অভিভাবকদের আরো অভিযোগ প্রতিমাসে একঘেয়েমি পরিবেশে ভাল পড়ার নাম করে হাতি নিচ্ছে ১৫০০/২০০০ টাকা। গরীব অভীভাবকরা সন্তানের উজ্বল ভবিষ্যৎতের জন্য বেকায়দায়। ফলে অসহায় হয়ে ধার দেনা করেও সময়ে টাকা না দিতে পারা না পারায় ক্লাস থেকে বের করে জরিমানা সহ শাস্তি দেওয়া হয়।বিভিন্নভাবে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া সহ তুই তো কার হে হো অশালীন ভাষা প্রয়োগ করার অভিযোগ উঠেছে। শিশুশিক্ষার্থীদের সাথে এমন বেপরোয়া আচরনে প্রতিবাদী অভিভাবকরা নিরুপায় কারন সন্তানের বারন আছে যে আমাদের কথা বললে মারধর করবে।কয়েকজন শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করতে বলেন আমাদের পরিচালক বেলাল স্যার একক ক্ষমতায় এগুলো করে।বলে বললে ডবল শাস্তি দেওয়া হবে।
জানা যায় আলোর ভুবন শিশু নিকেতনের পরিচালক বেলাল মিয়া চতরা ডিগ্রি কলেজের ইংরেজি প্রভাষকও বটে।একচেটিয়া শিক্ষানীতি এই ব্যাক্তিক প্রতিষ্ঠানে তার নামে ও সাবেক পরিচালকের নামে বহু ঘটনা অন্তরালে থাকলেও কিছু ঘটনার রফাদফায় সালিস হয়েছিল।